![My Image.jpg](https://static.wixstatic.com/media/c9f588_d247c48b03484372b6dd21338c8527fa~mv2.jpg/v1/crop/x_154,y_473,w_2091,h_3127/fill/w_58,h_86,al_c,q_80,usm_0.66_1.00_0.01,enc_avif,quality_auto/My%20Image.jpg)
![Koifiyat copy.gif](https://static.wixstatic.com/media/c9f588_db733d39c2a842cf858827b81aaba5cb~mv2.gif)
...
প্রথম সংখ্যার কৈফিয়ত
রবীন্দ্রমেলার স্মারক পত্রিকা তো রয়েছেই, তাহলে হঠাৎ কেন এই ই-পত্রিকার আয়োজন!আসলে লকডাউনে বাড়িতে বসে রবীন্দ্রমেলার সদস্য-সদস্যাদের অনুষ্ঠান দেখতে দেখতে হঠাৎই মনে হল, এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যদি তৈরি করা যায় যেখানে সদস্য-সদস্যারা গান-বাজনার পাশাপাশি তাদের রবীন্দ্রচর্চার ছাপ রাখতে পারে, তাহলে কেমন হয়!রবীন্দ্রমেলার স্মারক পত্রিকা বছরে একবার প্রকাশিত হয়।এবং এই পত্রিকা প্রকাশ করা খরচসাপেক্ষ ও পরিশ্রমসাধ্য। তাহলে সারা বছর ধরে তাদের লেখা প্রকাশের জায়গা কোথায়?আবার অনেকের ইচ্ছা হয় কিন্তু কোনও কারণে লেখা হয়ে ওঠে না। তাই এই ই-পত্রিকা।এটা হোক নতুনদের হাতেখড়ির মাধ্যম।আর যারা নিয়মিত লেখেন তারা তো রইলেনই।এই ই-পত্রিকায় খরচ একদমই নেই,সবাই লেখা টাইপ করে পাঠালে পরিশ্রমও নেই।এবং অল্প আয়াসে লেখালিখি করার সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্মও হয়ে গেল।শ্যামও রইল, কূলও বাঁচল।বিশ্বজিৎদাকে পরিকল্পনার কথা বলতে, সবাই খুব উৎসাহী হয়ে উঠলেন।তাই এই উদ্যোগ।আর যেহেতু আমরা রবীন্দ্রচর্চায় নিয়োজিত, তাই নামও ঠিক করা হল ‘দর্পণে রবি’। আমরা যদি তিনমাস অন্তর একটা করে সংখ্যা প্রকাশ করতে পারি তাহলে কেমন হয়?আসুন না, চেষ্টা করে দেখি।এই পত্রিকা সবার সহযোগিতায় হয়ে উঠুক রবীন্দ্রচর্চার মুক্ত দিগন্ত।
অনির্বাণ দাস, সদস্য, রবীন্দ্রমেলা বহরমপুর
* বিশ্বজিৎদা বারবার বলছে, আমি নাকি পত্রিকা সম্পাদক। একদম নয়, আপনারা লিখেছেন, আমি শুধু নৈবেদ্য সাজিয়েছি, ব্যস। এটুকুই। আপনারা আরও বেশি করে এগিয়ে এলে এ পরিশ্রম সার্থক।
![My Image.jpg](https://static.wixstatic.com/media/c9f588_d247c48b03484372b6dd21338c8527fa~mv2.jpg/v1/crop/x_154,y_473,w_2091,h_3127/fill/w_58,h_86,al_c,q_80,usm_0.66_1.00_0.01,enc_avif,quality_auto/My%20Image.jpg)
![Koifiyat copy.gif](https://static.wixstatic.com/media/c9f588_db733d39c2a842cf858827b81aaba5cb~mv2.gif)
ষষ্ঠ সংখ্যার কৈফিয়ত
...
মানুষের সৃজনশীল ভাবনা, চিন্তা-চেতনা ও কর্মই তার শিল্পগুণ আর লিখন শিল্পই হলো সাহিত্য প্রতিভা।আর সেই প্রতিভা বিকশিত হয় প্রকাশের মাধ্যমে। আর তাই প্রয়োজন মাধ্যমের। প্রিন্ট মিডিয়া আমাদের শেকড় হলেও করোনাকালীন সময়ে অনলাইন মিডিয়া প্রসার পেয়েছে।রবীন্দ্রমেলাও সেই তালে তাল মিলিয়েছে।লক্ষ্য রবীন্দ্রচেতনার উন্মেষ।রবীন্দ্রনাথ আমাদের শয়নে মননে-তাঁর সঙ্গে আমাদের পরিচয় মূলতঃ কবিতা-গান-নাটকের মাধ্যমে।তার বাইরেও রবীন্দ্র মনন বহুধা বিস্তৃত।সেই বিচিত্র রত্নরাজি তুলে আনার জন্যই আমাদের এই প্রয়াস।
রবীন্দ্রমেলার সদস্য ও শুভানুধ্যায়ীরা একাজে এগিয়ে এসেছেন স্বতস্ফূর্ত ভাবে।সমস্ত সংখ্যা মিলে প্রায় অর্ধ শতাধিক লেখা এই ই-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।এই লেখাগুলো সংরক্ষণ করার জন্য সেখান থেকে লেখা নিয়ে প্রকাশ পেয়েছে রবীন্দ্রমেলার পত্রিকা ‘নিত্য আছ জাগি’।এটাও এই ই-ম্যাগাজিনের একটা সফলতা- এই লক ডাউনের সময়ে এই পত্রিকা প্রকাশ বেশ ঝকমারি- যাঁরা করেন তাঁরা জানেন।
আমরা আগেও বলেছিলাম এ পত্রিকা নবীন লেখকদের একটা ক্ষেত্র দেওয়ার জায়গা- হাত মকশো করার জায়গা। লুকিয়ে থাকা প্রতিভাগুলো খুঁজে বের করার তাগিদকে পুঁজি করে তাদের একটি সুনির্দিষ্ট প্লাটফর্ম তৈরির প্রয়াসমাত্র।অবশ্যই সঙ্গে থাকবে প্রবীণ লেখকদের লেখাও- যা আমাদের ঋদ্ধ করবে।
আমরা চেষ্টা করি ত্রুটিহীন থাকার, তবুও ভুল-ত্রুটি থাকা অসম্ভব কিছু নয়। তাই পাঠকবৃন্দ অবশ্যই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সেই সাথে আপনাদের মহামূল্যবান মতামত, পরামর্শ আমাদেরকে জানাবেন, আমরা তা সাদরে গ্রহণ করার চেষ্টা করবো। এই পত্রিকার প্রকাশে যাঁরা নিরলস সহযোগিতা ও উৎসাহ-অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন, যাঁরা লেখা পাঠিয়ে সহযোগিতা করছেন সবাইকে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও অভিনন্দন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, রবীন্দ্রমেলার সাথেই থাকুন। এই পত্রিকা সবার সহযোগিতায় হয়ে উঠুক রবীন্দ্রচর্চার মুক্ত দিগন্ত।
অনির্বাণ দাস, সদস্য,
রবীন্দ্রমেলা বহরমপুর
* বিশ্বজিৎদা বারবার বলছে, আমি নাকি পত্রিকা সম্পাদক। একদম নয়, আপনারা লিখেছেন, আমি শুধু নৈবেদ্য সাজিয়েছি, ব্যস। এটুকুই। আপনারা আরও বেশি করে এগিয়ে এলে এ পরিশ্রম সার্থক।